Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Test link

Search Suggest

আল্লাহর সীমা আছে বলে সালাফীদের ভ্রান্ত মতবাদ :-

1 min read


ইবনে বাজের বক্তব্য :-
******************
"ইবনে বাজের মতে আল্লাহর সীমা রয়েছে। তবে আল্লাহর সীমা তিনি ছাড়া আর কেউ জানেন না।"
আমরা কুরআন ও হাদীসের কোথাও এধরনের কোথা পাইনি। আল্লাহ পাক ভালো জানেন, ইবনে বাজ এধরনের কথা কোথায় পেলেন। সীমা থাকা সম্পূর্ণ সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য। এটি আল্লাহর জন্য সাব্যস্তের ব্যাপারে কেন এতো মরিয়া, আল্লাহ পাকই ভালো জানেন। ত্বহাবী শরীফে স্পষ্ট লেখা রয়েছে, আল্লাহ তায়ালা সীমা-পরিসীমা থেকে পবিত্র। এই স্পষ্ট বক্তব্যের বিকৃত ব্যাখ্যা করে তিনি লিখেছেন,

ইবনে বাজ তার মাজমুউ ফাতাওয়া তে বলেছেন,
" আল্লাহর সীমা রয়েছে, তবে সেটা তিনিই জানেন, বান্দা জানেন না"

[মাজমুউ ফাতাওয়া, খ.২, পৃ.৭৮]


ইবনে উসাইমিনের বক্তব্য:
*****************
ইবনে উসাইমিনের মতে হদ বা সীমা দ্বারা উদ্দেশ্য হলো, আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি থেকে পৃথক। সৃষ্টি ও আল্লাহর মাঝে পার্থক্যের যে সীমা রয়েছে, সেটি আল্লাহর জন্য সত্য। অর্থাৎ ইবনে উসাইমিনের নিকট হদ বা সীমার অর্থ হলো, সৃষ্টি ও আল্লাহর মাঝে পার্থক্যের সীমা।

[শরহুল আকিদাতিল ওয়াসিতিয়া, খ.১,পৃ.৩৭৯]


ইবনে জিবরীনের বক্তব্য:
********************
সালাফী শায়খ ইবনে জিবরীনের মতে আল্লাহ ও সৃষ্টির মাঝে একটি সীমা রয়েছে। এর মাধ্যমে সৃষ্টি ও আল্লাহর মাঝে পার্থক্য করা হয়।

[আর-রিয়াজুন নাদিয়্যা, খ.২, পৃ.১৫]


সালেহ আল-ফাউজানের বক্তব্য:
********************

সালেহ আল-ফাউজানের মতে হদ বা সীমার অর্থ হলো, বাস্তবতা। অর্থাৎ আল্লাহর হদ আছে এর অর্থ হলো, আল্লাহ প্রকৃত পক্ষেই আরশের উপর সমাসীন হয়েছেন।
সালেহ আল-ফাউজানের মতে, হদ দ্বারা কোন সীমা উদ্দেশ্য নয়।

[শরহু লুময়াতিল ই'তেকাদ, পৃ.২৯৭]


আলবানী সাহেবের বক্তব্য:
*****************

হাম্বলী মাজহাবের একজন আলেম মাহমুদ ইবনে আবিল কাসিম দাশতী একটা কিতাব লিখেছেন। তার কিতাবের নামটা আশ্চর্যজনক। ইসবাতুল হদ্দি লিল্লাহি তায়ালা ও বিয়ান্নাহু কাইদুন ও জালিসুন আলাল আরশ ( আল্লাহর সীমার প্রমাণ এবং আল্লাহ তায়ালা যে আরশে বসে আছেন, এর প্রমাণ)। সৌদি আরবের কয়েকজন শেইখ আবার এই নিকৃষ্ট কিতাবটিও তাদের আকিদার কিতাব হিসেবে ছেপেছে।

আলবানী সাহেব দাশতীর এই কিতাব সম্পর্কে বলেন,
" কুরআন ও সুন্নাহে (আল্লাহর সীমা ও বসার) কোন প্রমাণ নেই"
[মাখতুতাতু দারিল কুতুবিজ জাহিরিয়া, পৃ.৩৭৬]
ইয়া রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ফিদাকা আবি ওয়া উম্মী ওয়া আহলি ওয়া দাময়ী ��

Post a Comment

NextGen Digital Welcome to WhatsApp chat
Howdy! How can we help you today?
Type here...