Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Test link

Search Suggest

Posts

কুরআন তেলাওয়াত শুনে আসমান থেকে ফেরেশতা নেমে আসলঃ-

1 min read

হযরত আবু সাঈদ খুদরী ( রাঃ ) থেকে বর্ণিত। উসাইদ ইবনে হুদাইর ( রাঃ ) বলেন যে, তিনি একরাতে নিজের ঘরে বসে নামাজের মধ্যে সূরা বাকারা পড়ছিলেন। তাঁর ঘোড়াটি নিকটেই বাধা ছিল। হঠাৎ ঘোড়াটি লম্ফ- ঝম্ফ শুরু করে দিলো। তিনি তখন তেলাওয়াত বন্ধ করলেন ঘোড়াটি শান্ত হয়ে গেলো। তিনি যখন পুনরায় তেলাওয়াত শুরু করলেন ঘোড়াটি আবার লাফ-ঝাপ শুরু করে দিলো। অতঃপর তিনি পাঠ বন্ধ করলেন। ঘোড়াটিও শান্ত হয়ে দাঁড়িয়ে থাকলো। তিনি আবার কুরআন পড়া শুরু করলে ঘোড়াটিও দৌড়ঝাঁপ করতে লাগলো। তিনি সালাম ফিরিয়ে নামাজ শেষ করে নিলেন। কারন তাঁর ছেলে ইয়াহিয়া ঘোড়ার নিকটেই ছিল। তাঁর ভয় হল ঘোড়া হয়তো লাফালাফি করে ছেলেকে আহত করতে পারে। তিনি ছেলেকে এর কাছ থেকে সরিয়ে দিয়ে আসমানের দিকে মাথা তুললেন। তিনি ছাতার মত একটি জিনিস দেখতে পেলেন এবং তাঁর মধ্যে আলোকবর্তিকার মতো একটি জিনিস দেখলেন। সকালবেলা তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে গিয়ে এই ঘটনা বর্ণনা করলেন। তিনি বললেন- হে ইবনে হুদাইর, তুমি পড়তে থাকলে না কেন? হে ইবনে হুদাইর, তুমি পড়তে থাকলে না কেন? রাবী বলেন- আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল, আমার ভয় হল ঘোড়াটি না আবার আমার ছেলে ইয়াহিয়াকে পদদলিত করে। কেননা সে এর কাছেই ছিল। আমি নামাজ শেষ করে সালাম ফিরিয়ে ছেলেটির কাছে গেলাম। আমি আসমানের দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করে হঠাৎ দেখতে পেলাম- যেন একটি ছাতা এবং তাঁর মধ্যে একটি আলোকবর্তিকা জ্বলজ্বল করছে।

আমি ( ভয় পেয়ে ) সেখান থেকে চলে আসলাম ( অর্থাৎ খোলা আকাশের নীচ থেকে ) যেন আমার দৃষ্টি পুনরায় সেদিকে না যায়। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন- তুমি কি জান এগুলো কি? তিনি বললেন, না। রাসুলুল্লাহ ( সাঃ ) বললেন- এরা ছিল ফেরেশতা। তোমার কুরআন পড়ার আওয়াজ শুনে তারা কাছে এসে গিয়েছিলো। তুমি যদি তেলাওয়াত অব্যাহত রাখতে তাহলে তারা ভোর পর্যন্ত অপেক্ষা করতো এবং লোকেরা তাঁদের দেখে নিতো কিন্তু তারা লোক চক্ষুর অন্তরাল হতো না। —– ( বুখারী ও মুসলিম )
ইয়া রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ফিদাকা আবি ওয়া উম্মী ওয়া আহলি ওয়া দাময়ী ��

You may like these posts

  • মশা-মাছি-ধোঁয়া-ধূলাবালি১) মাছি কণ্ঠনালীতে চলে গেলে রোযা ভাঙ্গবে না। কিন্তু ইচ্ছাকৃতভাবে গিলে ফেললে রোযা ভেঙ্গে যাবে।(আলমগীরী, খন্ড-১ম, পৃ-২০৩)২) রোযার কথা মনে থাকা সত্ত্বেও যদি মাছ…
  • কানের ওষুধ১) কানে তেল বা ওষুধ প্রবেশ করালে রোজা ভেঙে যাবে। এতে শুধু কাজা ওয়াজিব হবে। কাফফারা ওয়াজিব হবে না। তবে গোসল করার সময় যদি অনিচ্ছাবশত কানে পানি প্রবেশ করে, তাহলে রোজা ভাঙবে …
  • নারীদের জন্য রোজার মাসায়েল১) ঋতুবতী মহিলা সাওমের কাযা করবে কিন্তু সালাতের কাযা করবে না। (সহীহ বুখারী:হাদীস নং ৩২১, সহীহ মুসলিম: হাদীস নং ৩৩৫)২) গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারি মহিলা রোজার…
  • গোসল১) গোসল করলে পানির শীতলতা, ঠান্ডা ভিতরে অনুভুত হলেও রোযা ভাঙ্গবে না।(আলমগীরী, খন্ড-১ম, পৃ-২৩০)২) রোযা অবস্থায় গোসল করলে রোযার কোন ক্ষতি হয় না। তবে কুলী করার সময় গড়গড়া করবে না এ…
  • সফর১) মুসাফির অবস্থায় রোযা রাখা কষ্টকর না হলে রোযা রাখা বা কাযা করার মধ্যে যেটা সহজ সেটা করবে। রোযা রাখতে চাইলে রাখবে অন্যথা কাযা করবে। (বুখারি-১৯৪৩, মুসলিম-১১২১)২) সফরের…
  • মন্দ কাজ সম্পর্কিত মাসায়েল১) কেউ যেন রোজা রাখা অবস্থায় কোন খারাপ কর্ম না করে। যদি কেউ তার সাথে ঝগড়া করতে আসে বা গালি দেয় তাহলে সে যেন বলে আমি রোজাদার। (বুখারি : ১৮৯৪)২) হস্তমৈথুন ক…

Post a Comment

NextGen Digital Welcome to WhatsApp chat
Howdy! How can we help you today?
Type here...