Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Test link

Search Suggest

Posts

ইসলাম ও বিজ্ঞান :-

1 min read
বিজ্ঞান দিয়ে আল্লাহ পাক এর বিশাল আর কোটি কোটি সৃষ্টিকে কতটুকু বোঝা সম্ভব?
ইসলাম এক বিশাল জ্ঞান ভান্ডার।

আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ১৮৬০০০ হাজার মাইল। এ গতি বিজ্ঞানের মাধ্যমে মানুষের পক্ষে অর্জন করা অসম্ভব। পদার্থবিজ্ঞানের তত্ত্ব অনুযায়ী কোন বস্তুর গতি আলোর গতির চাইতে বেশি গতিপ্রপ্ত হলে সময়ের উর্ধে উঠে যায় (Theory of Relativity) যেটা কিনা অসম্ভব।
মহাকাশের দূরুত্ব নির্ননের একক হচ্ছে, আলোকবর্ষ। অর্থাৎ এক বছরে আলো যে পরিমান দুরত্ব অতিক্রম করে তাকে এক আলোকবর্ষ বলে।
অর্থাৎ ১৮৬০০০×৬০×৬০×২৪×৩৬৫ মাইল।

বর্তমান বিজ্ঞানের হিসাব অনুযায়ী আমাদের সৌরজগতের নিকটবর্তী ছায়াপথ যার দুরুত্ব ২০/৩০ হাজার আলোকবর্ষ এবং এর বিস্তৃতি হচ্ছে, ১৬০ হাজার আলোকবর্ষ। এই সব ছায়াপথে ১০ হাজার কোটি নক্ষত্র বিদ্যমান। হাবল টেলিস্কোপের মাধ্যমে আবিষ্কৃত সুপার গ্যালাক্সি যা কিনা কয়েকটি ছায়াপথের সমন্বয়ে গঠিত। যার দুরুত্ব ৩০০ কোটি আলোকবর্ষ এবং এরমধ্যে ব্লাকহোল এর অস্তিত্ব ধরা পরেছে। কেননা ছায়াপথের চারধারে উত্তপ্ত গ্যাসের যে স্রোত প্রবাহিত হচ্ছে, যার বিস্তৃতি ১০ লক্ষ আলোকবর্ষ। যা প্রচন্ড মধ্যাকর্ষন শক্তি ছাড়া সম্ভব নয় এটা একমাত্র ব্লাকহোলের দ্বারাই সম্ভব। আর এই ছায়াপথে যে কতসংখ্যক নক্ষত্র রয়েছে সেটা আল্লাহপাকই ভালো জানেন !!!
প্রথম আসমানের নিচে এসকল বিশাল সৃষ্টিজগতই সমগ্র বিজ্ঞানের অসহায়ত্ব প্রকাশ করে থাকে। দেখুন, আলোর গতিতে (সেকেন্ডে ১৮৬০০০হাজার মাইল) গেলেও এই ছায়াপথে পৌঁছাতে ৩০০ কোটি আলোকবর্ষ সময় লাগে, যেটা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে কোনদিনই সম্ভব নয়। তাহলে এখন আপনারাই বলুন, বিজ্ঞানের মাধ্যমে এসকল নাস্তিক্যমনাদের সৃষ্টি জগতের পরিমাপ করাটা কতটা হাস্যরসাত্মক বিষয়।

পবিত্র হাদীস শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
প্রথম আসমান দ্বিতীয় আসমানের কাছে একটা ডিমের সমান, দ্বিতীয় আসমান তৃতীয় আসমানের নিকট একটা ডিমের সমান….এভাবে ষষ্ঠ আসমানও সপ্তম আসমানের কাছে একটা ডিমের সমান। এরপর সিদরাতুল মুনতাহা তারপর সত্তর হাজার নূরের পর্দা এরপর হচ্ছে, পবিত্র আরশ।
ইয়া রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ফিদাকা আবি ওয়া উম্মী ওয়া আহলি ওয়া দাময়ী ��

You may like these posts

Post a Comment

NextGen Digital Welcome to WhatsApp chat
Howdy! How can we help you today?
Type here...