Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Test link

Search Suggest

Posts

রাসুল (সাঃ) এর শালিনতা ও ওনার কারণে আবূ তালিবের পরিবারে খাদ্যে বরকতঃ

1 min read


★ যরত রাসূলুল্লাহ্ (সা) নিজে বর্ণনা করেন-শৈশবে কুরায়শী বালকদের সাথে খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করতাম। তন্মধ্যে বড় বড় পাথর একস্থান থেকে অন্যস্থান সরিয়ে নিয়ে যাওয়া একটা খেলা ছিল। এ খেলা খেলতে গিয়ে প্রায় সকল বালকই উলঙ্গ হয়ে যেত। পরনের কাপড় কাঁধে দিয়ে পাথর বহন করত। আমি সময় সময় এরুপ উলঙ্গ হওয়ার উপক্রম করতাম। এ সময় অদৃশ্য কোন শক্তি আমাকে ঘুষি মারত। তাতে বেশ ব্যথা পেতাম এবং বলত, ‘চাদের পরে ফেলো।’ আমি শক্ত করে চাদর বেঁধে পরতাম। এভাবে সকল বালকের মাঝে কেবল আমি চাদরপরা খালি কাঁধে পাথর বহন করতাম।
(ইবন ইসহাক)


★ হযরত ইব্ন আব্বাস ও মুজাহিদ থেকে বর্ণিত আছে যে, আবূ তালিবেরা সকালে একত্রে বসে বা আলদা আলদা যখন আহার করত তাদের পেট ভরত না। (কারণ আবূ তালিবের পরিবারের লোকসংখ্যা ছিল বেশি, আর তিনি কখনও সচ্ছল ছিলেন না।) কিন্তু রাসূল (সা) যখন তাদের সাথে বসে আহার করতেন তখন সকলেরই পেট ভরে যেত। সেজন্য সকাল কিংবা সন্ধ্যায় খাওয়ার সময় হলে আবূ তালিব বলতেন- অপেক্ষা করো, আমার বাছা আসুক। তারপর রাসূল (সা) আসলে সকালে একসাথে আহার করতেন। তখন সকালের পেট তো ভরতই, খাদ্য বেঁচেও যেত। আর তিনি খাদ্যে অংশগ্রহণ না করলে সকালে (খাদ্যের স্বল্পতা হেতু) ক্ষুধার্ত থাকত। দুধ থাকলে আবূ তালিব প্রথমে রাসূল (সা)-কে পান করাতেন, এরপর সকালে এ পাত্র থেকে পান করতেন। এতে সকলেই পূর্ণভাবে তৃপ্ত হয়ে যেতেন। তাঁকে আবূ তালিব বলতেন, ‘তুমি বড়ই বরকতওয়ালা।’ (খায়ায়েসুল কোবরা)

★ হযরত উম্মে আরমান রেওয়ায়েত করেন- আমি কখনও রাসূল (সা)-কে ক্ষুধা-তৃষ্ণার কথা বলতে শুনিনি। তিনি ভোরে যমযমের পানি পান করতেন। আমারা তাকে সকালের খাবার দিলে তিনি বলতেন, আমার পেট ভরা। (মাদারেজুন্নবুওয়াত ও খাসায়েসুল কোবরা)
ইয়া রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ফিদাকা আবি ওয়া উম্মী ওয়া আহলি ওয়া দাময়ী ��

You may like these posts

Post a Comment

NextGen Digital Welcome to WhatsApp chat
Howdy! How can we help you today?
Type here...